শুক্রবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১০

মশা নিয়ে যত যন্ত্রনা: সমাধান করুন আজই

মশা অতিবিরক্তিকর প্রাণী। এই ছোট্ট একটা প্রাণীর বিরক্তিকর গুণ গুণানিতে আমাদের অবস্থা মৃতপ্রায়: হয়ে উঠে। মশা মারতেও পারি না আবার ধরতেও পারি না। মশা মারা জন্য আমাদের মানব সমাজে যেই সকল বিষ তৈরী হয়েছে তাহল-
  • মশার স্প্রে
  • মশার কয়েল
  • মশার লোশন (Odomos) যা গায়ে মাখলে মশা ধরে না।
  • মশারী
  • ইলেক্ট্রিক ব্যাট (মসকুইটো ব্যাট)
  • লিকুইড (যা ইলেক্ট্রিক প্লাগে লাগিয়ে রাখলে মশা দূরীভূত হয়) ইত্যাদি।
এই ছোট্ট একটা প্রাণীর জন্য আমাদের অর্থের এত অপচয়। মাঝে মাঝে মনেহয় মানুষ হিসেবে আমরা কতই না অসহায় :( । মশার কামড়ে যে সকল ভয়ংকর মরণব্যাধী রোগ হয়-
  • ডেঙ্গু
  • ম্যালেরিয়া
  • ফাইলেরিয়া
  • গোদ রোগ ইত্যাদি।
আসলে এই মশার উৎপত্তি হয় আমাদের অসচেতনার কারণেই। যেমন-
  • পঁচা ময়লা ঘরের কোনায় ৩-৪ দিন ধরে ফেলে রাখলে
  • ঘরের অন্ধকার স্থানে পানি জমে থাকলে
  • টবে পঁচা পানি জমিয়ে রাখলে
  • ফ্লাওয়ার বেইজের পানি থেকে
  • খোলা ড্রেইন থেকে ইত্যাদি।
এই মশা তাড়ানোর জন্য এক ধরণের সফটওয়্যার আবিষ্কৃত হয়েছে। যার নাম “Anti-Mosquito”। সফটওয়্যারটি রান করালে আপনার টাস্কবারে ছোট্ট একটি আইকনের মত উঠে থাকবে। মূলত: এই সফটওয়্যারটি রান করালে এক ধরণের ওয়েভ বা তরঙ্গ সৃষ্টি হয় যা আলট্রা সাউন্ড ওয়েভ নামে পরিচিত। ভাল স্পিকার না হলে সফটওয়্যারটি দিয়ে কাজ হয় না। আলট্রা সাউন্ড ওয়েভ মানুষ শুনতে পায় না কিন্তু মশাদের জন্য এই সাউন্ডটি বিরক্তির কারন হয়ে দাঁড়ায়।
আপনি চাইলে এই সফটওয়্যারটি মোবাইলেও ব্যবহার করতে পারেন। তবে মোবাইলে ভলিউম সর্বোচ্চ দিয়ে রাখতে হবে।
মোবাইলের জন্য সফটওয়্যারটি এই লিংক থেকে ডাউনলোড করুন

সোমবার, ২৭ ডিসেম্বর, ২০১০

আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করা ড্রাইভার গুলো ব্যাকআপ রাখুন ছোট্ট একটি ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার দ্বারা।

আপনার কম্পিউটারে কষ্ট করে অনেক ড্রাইভার হয়তো আপনি ইন্সটল করে থাকেন কিন্তু উইন্ডোজ ফরমেট বা রি-ইন্সটলের পর তা হারাতে হয় আবার কষ্ট করে কম্পিউটারের জন্য বিভিন্ন ড্রাইভার ইন্সটল করতে হয় আর এর জন্য অনেক জামেলা পোহাতে হয়। যেমন আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করা স্ক্যানার, প্রিন্টার, মডেম, গ্রাফিক্স, অডিও ইত্যাদি ড্রাইভার গুলো যদি ব্যাকআপ রাখুন পরবর্তীতে কম্পিউটার রি-ইন্সটলের পর তা আবার রিস্টোর করতে পারবেন।
এর জন্য আপনি ব্যবহার করতে পারেন ডাবল ড্রাইভার নামক ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার’টি।
Download Double Driver এখান থেকে সফটওয়্যার’টি ডাউনলোড করতে পারেন। এটি উইন্ডোজ এক্সপি, ভিসতা, সেভেনে চালানো যাবে।
এটি পোর্টেবল আকারে তাই ইন্সটল করার যামেলা নেই, ডাউনলোড করার পর Scan current System এ ক্লিক করার পর আপনার কম্পিউটারে ইন্সটল করা ড্রাইভার গুলো দেখতে পাবেন এবং ব্যাকআপ রাখতে পারবেন।
পরবর্তীতে ব্যাকআপে রাখা ড্রাইভারগুলো রিস্টোর করতে সফটওয়্যারের রিস্টোর বাটনে ক্লিক করে ব্যাকআপে রাখা ফোল্ডার’টি দেখিয়ে দিন এবং রিস্টোর করে নিন।

সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাওনলোড করুন! (ফায়ারফক্সের একটি এড-ওয়ান দিয়ে)

youtube সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাওনলোড করুন! (ফায়ারফক্সের একটি এড ওয়ান দিয়ে) | Techtunes
জনপ্রিয় ভিডিও শেয়ারিং সাইট ইউটিউব।যার বর্তমান এলেক্সা র‍্যাংক ৩!।বিভিন্ন রকম ভিডিও ইউটিউবে শেয়ার করা হয়।আচ্ছা যদি ডাওনলোডও করা যায় ভিডিও গুলো? বেশ ভালো হবে তাই না!!।অনেক টুল আছে ইউটিউব থেকে ভিডিও ডাওনলোডের।তারমধ্যে আমার সবচেয়ে ভালো লেগেছে Easy YouTube Video Downloader নামের ফায়ারফক্সের একটি এড-ওয়ান।যেটি দিয়ে অতি সহজেই ইউটিউবের ভিডিও ডাওনলোড করা যাবে।রেজিস্টিশনের কোনো ঝামেলা নেই।তাছাড়াও বড় একটি সুবিধা হলো বিভিন্ন ফরমেটে ইউটিউবের ভিডিও ডাওনলোড করা যাবে।চলুন শুরু করি:
প্রথমে এখান থেকে এড-ওয়ান টি ফায়ারফক্সে এড করে নিন।
তারপর আপনার পছন্দের ইউটিউব ভিডিও টি তে যান (যেটি ডাওনলোড করতে চান)।
দেখবেন নিচের মত একটি অপশন আসবে।
hey সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাওনলোড করুন! (ফায়ারফক্সের একটি এড ওয়ান দিয়ে) | Techtunes
এই অপশন টি তে ক্লিক করুন।তাহলে বিভিন্ন ফরমেট আসবে নিচের মত:
heyy সহজেই ইউটিউব ভিডিও ডাওনলোড করুন! (ফায়ারফক্সের একটি এড ওয়ান দিয়ে) | Techtunes
যে ফরমেটে ডাওনলোড করতে চান সেটি পছন্দ করুন।ব্যাস হয়ে গিয়েছে কাজ।শুরু হয়ে যাবে ডাওনলোড।

ISO ফাইল রাইট (CD,DVD) করুন খুব সহজ

BURNCDCC এ সফটওয়্যার সাহােয্য আপনি খুব সহজে ISO ফাইল রাইট করিতে পারেন। আর কথা না বাড়িয়ে নিচের লিংক থেকে মাত্র ৬০ kb RAR(রার) ফাইল টি ডাউনলোড করে নিন।
এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করুন।
ডাউনলোড করার পর .RAR ফাইল থেকে BURNCDCC.EXE সফটওয়্যারটি বের করে নিন। তারপর সফটওয়্যার ওপেন করেন
নিচে চিত্র দেখুন
81263627 ISO ফাইল রাইট (CD,DVD) করুন খুব সহজ | Techtunes
চিত্রের ১ নাম্বার Browse করে আপনার ISO ফাইলটি ওপেন করে নিন।
চিত্রের ২ নাম্বার copyright speed(আপনার ইচ্ছা মত দিন) তারপর
চিত্রের ৩ নাম্বার এ Start এ ক্লিক করুন। ব্যাস কাজ শেষ।
কিছুক্ষনের মধ্যে আপনার ISO ফাইলটি Boot(CD,DVD) মুড এ তেরি হয়ে যাবে।

রবিবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০১০

কয়েক মিনিটে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন

অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। Click This Link থেকে ৯৫ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে http://www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে। অথবা View this link
ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।
ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।

পিসির সমস্যা সমাধানে সিস্টেম রিস্টোর



সিস্টেম রিস্টোর হল উইন্ডোজের একটি সিস্টেম টুল যা কম্পিউটারের যে কোন সমস্যায় কম্পিউটারকে পার্সোনাল ডেটার কোন ক্ষতি না করেই পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে । এটি এক ধরনের সময় নির্দেশিত আনডু কমান্ড হিসাবে কাজ করে । সিস্টেম রিস্টোরের মাধ্যমে পিসির বিভিন্ন সমস্যা দূর হয় ।বিশেষ করে কোন সফটওয়ার সেটআপের পর সমস্যা হলে রিস্টোরের মাধম্যে সমাধান করা যায় । সিস্টেম রিস্টোর করতে নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন ।

Start -> All Programs -> Accessories -> System Tools -> System Restore সিলেক্ট করুন । এর ফলে Welcome to System Restore ডায়লগ বক্স আসবে ।

Restore my computer to an earlier time অপশনটি সিলেক্ট করে Next করুন ।
Select a Restore Point ডায়লগ বক্স আসবে । বামপাশে একটি ক্যালেন্ডার দেখা যাবে । সে সকল তারিখে রিস্টোর পয়েন্ট পয়েন্ট আছে সেগুলো হাইলাইট(বোল্ট) অবস্থায় দেখা যাবে । এখান থেকে আপনার পিসি ভাল থাকা অবস্থার একটি তারিখ সিলেক্ট করুন এবং ডানপাশে রিস্টোর পয়েন্টের নাম দেখা যাবে । যে পয়েন্টে রিস্টোর করতে চান তা সিলেক্ট করুন ।

Confirm Restore Point Selection ডায়লগ বক্স আসবে । Next -এ ক্লিক করুন ।

এর ফলে Restoring Setting নামক প্রগ্রেসবার দেখাবে এবং পিসি রিস্টার্ট হবে । সিস্টেম রিস্টোর করাকালীন সময়ে এটি উইন্ডোজ লগইন উইন্ডো প্রদর্শন করবে ।
রিস্টোর প্রক্রিয়া সফলভাবে সম্পন্ন হলে Restoration has been successful (আর সফলভাবে সম্পন্ন না হলে Restoration was unsuccessful) দেখাবে । OK করুন ।

ভিজিট করা ওয়েবপেজ গুলোকে সহজেই PDF ফরমেটে কম্পিউটারে সেভ করুন

আমরা প্রতিদিন অনেক ওয়েবসাইট ভিজিট করে থাকি কিন্তু কিছু দিন পরেই তা ভুলে যাই। বুকমার্ক করে রাখলেও সেটা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা হয়ে উঠে না অনেক পেজের মাঝে অথবা কম্পিউটার সেটআপ করার পর বুকমার্ক লিষ্ট থেকে মুছে যায়।
convert to pdf • আপনার ভিজিট করা ওয়েবপেজ গুলোকে সহজেই PDF ফরমেটে কম্পিউটারে সেভ করুন... | Techtunes
এখন HTML to PDF Converter দিয়ে আপনি সহজেই আপনার ভিজিট করা আকর্ষনীয় বা পরবতীর্তে কাজে লাগতে পারে এমন ওয়েবপেজ গুলো আপনার কম্পিউটারে সেভ করে রাখতে পারেন। ১ মেগাবাইটের কম সফটয়্যারটি দিয়ে আপনি PDF আকারে ফাইল বানিয়ে রাখতে পারেন। ফাইলের সাইজও তেমন বড় হয়না। নিচের লিঙ্ক থেকে সফটয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন আর এটি ইন্সটল করার জামেলা নেই। ফাইলটি ডাউনলোড করার পর এ্যাপ্লিকেশনটি রান করুন এবং প্রোগামটি চালু হবার পর কাঙ্কখিত পেজটির লিঙ্কটি পেষ্ট করে দিন। > এখানে ক্লিক করে সফটয়্যারটি ডাউনলোড করে নিন।
Free HTML to PDF Converter

এছাড়া অনলাইনে আরো কিছু সাইট আছে যা দিয়ে অফিস ফাইল সহ আরো

বিভিন্ন ফাইল  ফ্রি  কনর্ভাট করতে পাবেন :-

Windows এ Undeleteable Folder তৈরি করুন খুব সহজে

অনেক সময় বেশি পাকনামোর কারনে খুব দরকারি ফাইল Shift + Del চেপে বসি। আর তখন ? মাথার চুল ছেরা ছাড়া আর কোন পথ থাকে না। তাই আসুন আর একটু বেশি পাকনামো করি...... মানে Undeleteable Folder তৈরি করি।
এ পদ্ধতিটি XP, Vista, win 7 এ কাজ করবে।
১। CMD open করুন। (windows এর start এর run এ CMD টাইপ করুন।)
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEhE80WYvKscQZJCrKxJT8UOuvnoQm8C2x6gxjKp0565Tb6dmCdKxhyKn1zNJwsQ9twLjQtz3HFakg0WoZP6rqsY7lqKAQQyK-6pH0qMwepBGgOY6_-3iBtfbLqGfqyqgtjkUnFHUfLomYOg/s400/hack+screen+1.jpg
২। Directory change করে নিন যেখানে আপনি আপনার Folder তৈরি করতে চাচ্ছেন। উদাহরন হিসাবে আমি এখানে C drive ব্যবহার করছি। ( ‘cd..’ command টি ২ বার ব্যবহার করে আমি আমার মূল C Drive এ এসেছি)
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEj72kJnJM8YELts3pjt2-_IhaCL_zeR44wwsSa40UUTTFuxW9Pz6RoCke16Pd9cnDJb1c6ZEgQn11wFB0MkzRpIccc5ATqxsFBrM6hyphenhyphenqrCqYSGx1xKe0e8c-0prLzBr6M-7tlulnPR5B1uG/s400/hack+screen+2.jpg
৩। md\lpt1\\ টাইপ করে enter মারুন।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLzokkcEuA_MgHIfuAZzEnzCNxPUf8i0wGiFast168fgpucnFMl_4hQfJrvcisqIUOBHWmkZpC8usFZOXKqnMoXhS4zSfHvEeth1GWFoxF71iKzDXcI5xRWWZg_6Y9iXhyphenhyphen2VvoPw3152No/s400/hack+screen+3.jpg
ব্যস হয়ে গেল আমাদের Undeleteable Folder (Folder টির নাম হবে lpt1)
এখন হাজার চেস্টা করলেও ইনারে আর সাধারন ভাবে Delete করতে পারবেন না।
Delete করার জন্য Comment Prompt (CMD) এ গিয়ে আপনা directory তে navigate করুন এবং rd\lpt1\\ টাইপ করে Enter মারুন।
https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEiLzokkcEuA_MgHIfuAZzEnzCNxPUf8i0wGiFast168fgpucnFMl_4hQfJrvcisqIUOBHWmkZpC8usFZOXKqnMoXhS4zSfHvEeth1GWFoxF71iKzDXcI5xRWWZg_6Y9iXhyphenhyphen2VvoPw3152No/s400/hack+screen+3.jpg
এইভাবে con, com1 ইত্যাদিও তৈরী করা যায়।
আর দুটি সাইট এ এই পোস্টটি দিয়েছি তার লিঙ্ক
http://www.hatemtai.com/tips-and-tutori … eaaaa.html
http://forum.amaderprojukti.com/viewtop … amp;t=6323
আশাকরি পদ্ধতিটি ভাল লেগেছে। এতাই আমার প্রথম পোস্ট ভাল লাগলে জানাবেন।

হ্যাক করুন Kaspersky 2011 ১০ বছরের জন্য (আপডেট সহ)

প্রথমে এই লিংক থেকে ফাইলটি নামিয়ে নিন


লিংকে যাবার পর Regular Download এ Click করুন




তারপর অপেক্ষা করুন ১৫ সেকেন্ড (যা আপনাকে স্ক্রিনে দেখাবে)
এরপর Click Here To Download ক্লিক করুন





Download হলে File টি Unzip করুন
এবার Kaspersky চালু করুন (ডান পাশের ট্রে থেকে)




এবার Settings চাপুন





Enable potection এর টিক টি উঠিয়ে দিন




এরপর Advanced Settings এ চাপুন



Self-Defence এ চাপুন



Enable Self-Defence এর টিক টি উঠিয়ে দিন


এবার ডান পাশের ট্রে হতে kaspersky টি কে Exit করে দিন
এবার Unzip Folder থেকে Crack টি Install করুন



যান পেয়ে গেলেন ১০ বছরের লাইসেন্স !

মঙ্গলবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১০

গান শোনা যাবে এখন ভিন্ন মাত্রায়!

এই প্লাগ-ইন দিয়ে গান শুনে বা ছবির শব্দ শুনে এক কথায় ফিদা হয়ে যাবেন। আপনি যদি একবার এই প্লাগ-ইন দিয়ে গান শুনেন তারপর আর এই প্লাগ-ইন ছাড়া গান শুনে মজা পাবেন না।



এই প্লাগ-ইন আপনার সাউন্ডে কিছু ইফেক্ট দিবে যা সত্যি চমৎকার। শুধু ইফেক্টই না আপনার সাউন্ড কোয়ালিটি বাড়ানোর সাথে সাথে সাউন্ডের ভলিউমও বাড়াবে। আপনি এটি স্পিকার ছাড়াও হেডফোনেও ব্যবহার করতে পারবেন।
যেসব সুবিধা পাবেন তা হলোঃ
- Advanced audio enhancement effects DSP
- Speakers and Headphones Optimization
- Finely tuned, Customizable Music Presets
- Spectrum analyzer dynamic sound
- Powerful audio processing modes
- Design, shapely Skins
- Space Saving Mini-mode Interface Presets
- Backup and Restore
- Preset Song Associations
- 5.1/7.1 Surround Sound Support
- 64-bit Windows Support
- 3D Surround Sound – Immerse yourself inside the music
- Ambient Stereo – renew lost stereo depth High Fidelity Restoration
- Dynamic Gain Boosting – pump up the volume
- Headphones Optimization – hear more pleasant, natural sounds with headphones
- Customizable Music Presets – Select finely-tuned settings for many styles of music
- Rise HyperBass – produce deep, rich bass sounds
- High Fidelity Restoration – eliminate that “muffled” sound
- Spectrum Analyzer – “See” DFX enhance your sound
- Music and Speech Modes – Get optimized sound for any audio
- Customizable Skins – Choose from hundreds of skins

এখানে সব বলা আছে তারপরও বলছি এই প্লাগ-ইন দিয়ে 3D Sound ইফেক্ট দিতে পারবেন। হেডফোন দিয়ে গান শুনে মজা এবং আরাম দুইটাই পাবেন। বিভিন্ন কালারের স্কিন পাবেন।

এই প্লাগ-ইন যে সব প্লেয়ারে সাপোর্ট করে তা হলোঃ
* Windows Media Player (32-bit)
* Windows Media Player (64-bit)
* Winamp
* RealPlayer
* J. River Media Center
* Musicmatch Jukebox
* iTunes New!

প্রত্যেক প্লেয়ারের জন্য আলাদা আলাদাভাবে প্লাগ-ইন দেয়া আছে। আপনার যেটা দরকার সেটা ইন্সটল করে নিবেন। আমি Windows Media Player & Winamp এ ব্যবহার করে দেখেছি। আর বাকি গুলার কথা বলতে পারছি না।
যে সব অপারেটিং সিস্টেমে সাপোর্ট করেঃ

Windows NT/2000/XP/Vista and Win7 (32/64-bit)

এটির কার্যকারিতা বুঝতে চাইলে একবার এই প্লাগ-ইন দিয়ে গান শুনে দেখুন আর আরেকবার প্লাগ-ইনটি off করে শুনে দেখুন। তাহলেই পার্থক্য বুঝতে পারবেন।
ডাউনলোড লিঙ্কঃ

DFX Audio Enhancer 9.211

Full version করবেন যেভাবেঃ
প্রথমে ফাইলটি আনজিপ করে নিন।
এখন প্লাগ-ইনটি install করে নিন।
তারপর প্লাগ-ইনটি ক্লোজ করে দিন।
এরপর keygen নামের ফাইলটি ওপেন করুন।
এখানে আপনার প্লেয়ারটি select করে Generate বাটনে ক্লিক করুন।
ব্যস হয়ে গেল Full version। আর হ্যা এটি মাত্র 9MB।

নতুন ভারসন: DFX.Audio.Enhancer.Plus.9.301
লিংক:
http://www.mediafire.com/?nndhxo4nwm2

তাহলে আর দেরি কেন? এখনই মজা লুটুন ;) আশা করি সবার কাজে লাগবে। ধন্যবাদ সবাইকে।

গান রিমিক্স করা

সফটওয়্যারটি নিয়ে পোস্ট করছি তার নাম হলো MP3 Remix Plus। চরম জটিল একটা সফটওয়্যার। আমি সবাইকে অনুরোধ করবো অন্তত একবার হলেও ব্যবহার করে দেখবেন। আমি এততুকু নিশ্চয়তা দিতে পারি যারা গান পছন্দ করেন তাদের কাছে এটা অনেক ভাল লাগবে।

MP3 Remix Plus একটা প্লাগ ইন। যে যে প্লেয়ার সাপোর্ট করে তা হলোঃ

1. Winamp
2. Windows Media Player

আপনারা হয়তো অনেক DJ সফটওয়্যার দেখেছেন বা ব্যবহার করেছেন। ঐগুলা ব্যবহার করা এতটাই কঠিন যে আমার মত নাদান ব্যাক্তিদের কোনই কাজে আসে না।X( কিন্তু MP3 Remix Plus প্লাগ ব্যবহার করে গান রিমিক্স করা কতটা সহজ চিন্তাও করতে পারবেন না। এটার ভিতরে প্রায় ৩২০ রকমের সাউন্ড আছে। এছাড়া আপনি নিজেও নিজের পছন্দ মতো তৈরি করে নিতে পারবেন।:D এমনকি আপনার তৈরি করা রিমিক্স গান অনলাইনে শেয়ার করতে পারবেন। সব চেয়ে মজার বিষয় হলো এখানে রিমক্সের সাউন্ডের সাথে অনেক ইংরেজি কথাও যোগ করা আছে যা আমরা আজকালের বাংলা গানের সাথে প্রায়ই শুনে থাকি।:P আপনার রিমিক্স করা গান কম্পিউটারে রেকর্ড করে রাখতে পারবেন। ইচ্ছা করলে গানের স্পিড বাড়াতে বা কমাতে পারবেন।

ভাবছেন ব্যবহার করবেন কিভাবে? তাহলে নিচের ছবিগুলা দেখুন



রিমিক্স করা গান রেকর্ড করতে চিত্রের মত ক্লিক করে কাজ করুন।



পাওয়ার অন-অফ করার চিত্র।



গানে বিভিন্ন ইফেক্ট দিতে REMIX>Load এ ক্লিক করার পর চিত্রের মতো আসবে। এখান থেকে আপনার পছন্দ মতো একটা দিয়ে ok করুন।
ডাউনলোড লিঙ্কঃ

MP3 Remix for Windows Media Player/Winamp 3.811
এটি মাত্র 7MB।

ফুলভার্শন করবেন যেভাবেঃ

প্রথমে ফাইলটি আনজিপ করুন। তারপর সফটওয়্যারটি ইন্সটল করুন।
সাথে keygen নামের একটা ফাইল আছে। ঐটা ওপেন করলে যেটা আসবে সেখান থেকে generate বাটনে ক্লিক করুন।



তারপর দেখবেন ঐ ফোল্ডারে CR-MR3PL নামের একটা আইকন এসেছে। ব্যস ঐখানে ডাবল ক্লিক করে ফুলভার্শন করে নিন।
Twitter Bird Gadget